3/72 عَنِ ابنِ مَسعُودٍ رضي الله عنه : أنَّ النَّبيّ (صلى الله عليه و سلم) كَانَ يَقُولُ: «اَللهم إنِّي أَسألُكَ الهُدَى، وَالتُّقَى، وَالعَفَافَ، وَالغِنَى». رواه مسلم
৩/৭২। ইবনে মাসউদ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এই দো‘আ করতেন, ‘আল্লাহুম্মা ইন্নী আসআলুকাল হুদা অত্তুক্বা, অলআফা-ফা অলগিনা।’ অর্থাৎ হে আল্লাহ! আমি তোমার নিকটে সৎপথ, তাকওয়া, চারিত্রিক পবিত্রতা ও অভাবশূন্যতা প্রার্থনা করছি।[1]
4/73 عَنْ أَبِي طَرِيفٍ عَدِيِّ بنِ حَاتِمٍ الطَّائيِّ رضي الله عنه، قَالَ : سمعتُ رسولَ الله (صلى الله عليه و سلم)، يقول: «مَنْ حَلَفَ عَلَى يَمِينٍ ثُمَّ رَأَى أتْقَى للهِ مِنْهَا فَليَأتِ التَّقْوَى». رواه مسلم
৪/৭৩। আবূ ত্বারীফ আদী ইবনে হাতেম ত্বাই রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু কর্তৃক বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে (এ কথা) বলতে শুনেছি, ‘‘যে ব্যক্তি কোনো বিষয়ের উপর কসম খাবে অতঃপর তার চেয়ে বেশী আল্লাহর তাকওয়ার বিষয় দেখবে, তার উচিত আল্লাহর তাকওয়ার বিষয় গ্রহণ করা।’’[2]
5/74 عَنْ أَبِي أُمَامَةَ صُدَيّ بنِ عجلانَ الباهِلِيِّ رضي الله عنه، قَالَ : سَمِعتُ رسولَ الله (صلى الله عليه و سلم) يَخْطُبُ في حجةِ الوداعِ، فَقَالَ: «اتَّقُوا الله وَصلُّوا خَمْسَكُمْ، وَصُومُوا شَهْرَكُمْ، وَأَدُّوا زَكاةَ أَمْوَالِكُمْ، وَأَطِيعُوا أُمَرَاءَكُمْ تَدْخُلُوا جَنَّةَ رَبِّكُمْ» رواه الترمذي وَقالَ : «حديث حسن صحيح»
৫/৭৪। আবূ উমামাহ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বলেন যে, আমি বিদায় হজ্জের অবস্থায় রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে ভাষণ দিতে শুনেছি, ‘‘তোমরা আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন কর, তোমাদের পাঁচ ওয়াক্তের (ফরয) নামায পড়, তোমাদের রমযান মাসের রোযা রাখ, তোমাদের মালের যাকাত আদায় কর এবং তোমাদের নেতা ও শাসকগোষ্ঠীর আনুগত্য কর (যদি তাদের আদেশ শরীয়ত বিরোধী না হয়), তাহলে তোমরা তোমাদের প্রভুর জান্নাতে প্রবেশ করবে।’’[3]
[1] মুসলিম ২৭২১, তিরমিযী ৩৪৮৯, ইবনু মাজাহ ৩৮৩২, আহমাদ ৩৬৮৪, ৩৮৯৪, ৩৯৪০
[2] মুসলিম ১৬৫১, নাসায়ী ৩৭৮৫, ৩৭৮৬, ৩৭৮৭, ইবনু মাজাহ ২১০৮, আহমাদ ১৭৭৮৭, ১৭৭৯৩, দারেমী ২৩৪৫
[3] তিরমিযী ৬১৬, আহমাদ ২১৬৫৭, ২১৭৫৫, (তিরমিযী, তিনি বলেন, হাদীসটি হাসান সহীহ)