হাদীসসমূহ:
1/227. وَعَنْ أَبِي مُوسَى رضي الله عنه، قَالَ : قَالَ رَسُولُ الله (صلى الله عليه و سلم): «المُؤْمِنُ للْمُؤْمِنِ كَالبُنْيَانِ يَشُدُّ بَعْضُهُ بَعْضَاً». وشبَّكَ بَيْنَ أصَابِعِهِ . مُتَّفَقٌ عَلَيهِ
১/২২৭। আবূ মূসা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘‘এক মু’মিন অপর মু’মিনের জন্য অট্টালিকার ন্যায়, যার এক অংশ অন্য অংশকে মজবূত করে রাখে।’’ তারপর তিনি (বুঝাবার জন্য) তাঁর এক হাতের আঙ্গুলগুলি অপর হাতের আঙ্গুলের ফাঁকে ঢুকালেন।[1]
2/228. وَعَنهُ، قَالَ : قَالَ رَسُولُ الله (صلى الله عليه و سلم): «مَنْ مَرَّ في شَيْءٍ مِنْ مَسَاجِدِنا، أَوْ أَسْوَاقِنَا، وَمَعَهُ نَبْلٌ فَلْيُمْسِكْ، أَوْ لِيَقْبِضْ عَلَى نِصَالِهَا بكَفّه ؛ أنْ يُصِيبَ أحَداً مِنَ المُسْلِمِينَ مِنْهَا بِشَيْء». مُتَّفَقٌ عَلَيهِ
২/২২৮। উক্ত রাবী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু হতেই বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘‘যে ব্যক্তি তীর সঙ্গে নিয়ে আমাদের কোনো মসজিদ অথবা কোনো বাজারের ভিতর দিয়ে অতিক্রম করবে, তার উচিত হবে, হাতের তালু দ্বারা তার ফলাকে ধরে নেওয়া। যাতে কোনো মুসলিম তার দ্বারা কোনো প্রকার কষ্ট না পায়।’’ (বুখারী ও মুসলিম) [2]
3/229. وَعَنِ النُّعمَانِ بنِ بَشِيرٍ رَضِيَ الله عَنهُمَا، قَالَ : قَالَ رَسُولُ الله (صلى الله عليه و سلم): «مَثَلُ المُؤْمِنينَ في تَوَادِّهِمْ وتَرَاحُمِهمْ وَتَعَاطُفِهمْ، مَثَلُ الجَسَدِ إِذَا اشْتَكَى مِنْهُ عُضْوٌ تَدَاعَى لَهُ سَائِرُ الجَسَدِ بِالسَّهَرِ والحُمَّى». مُتَّفَقٌ عَلَيهِ
৩/২২৯। নু’মান ইবনে বাশীর রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘‘মু’মিনদের একে অপরের প্রতি সম্প্রীতি, দয়া ও মায়া-মমতার উদাহরণ (একটি) দেহের মত। যখন দেহের কোন অঙ্গ পীড়িত হয়, তখন তার জন্য সারা দেহ অনিদ্রা ও জ্বরে আক্রান্ত হয়।’’ (বুখারী ও মুসলিম)[3]
4/230. وَعَنْ أَبِي هُرَيرَةَ رضي الله عنه، قَالَ : قَبَّلَ النَّبيُّ (صلى الله عليه و سلم) الحَسَنَ بْنَ عَليٍّ رَضِيَ الله عَنهُمَا، وَعِنْدَهُ الأَقْرَعُ بْنُ حَابِس، فَقَالَ الأقْرَعُ : إن لِي عَشرَةً مِنَ الوَلَدِ مَا قَبَّلْتُ مِنْهُمْ أحَداً . فَنَظَرَ إِلَيْهِ رَسُول الله (صلى الله عليه و سلم)، فَقَالَ: «مَنْ لا يَرْحَمْ لاَ يُرْحَمْ !». مُتَّفَقٌ عَلَيهِ
৪/২৩০। আবূ হুরাইরাহ্ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হাসান ইবনে আলী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা-কে চুমু দিলেন। ঐ সময় তাঁর নিকট আক্বরা‘ ইবন হাবেস বসা ছিলেন। আক্বরা‘ বললেন, ‘আমার দশটি ছেলে আছে, আমি তাদের কাউকেই কোনোদিন চুমু দেইনি।’ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর দিকে তাকিয়ে বললেন, ‘‘যে দয়া করে না, তার প্রতি দয়া করা হয় না।’’ (বুখারী ও মুসলিম)[4]
5/231. وَعَن عَائِشَةَ رَضِيَ اللهُ عَنهَا، قَالَتْ : قَدِمَ نَاسٌ مِنَ الأعْرَابِ عَلَى رَسُولِ الله (صلى الله عليه و سلم)، فَقَالُوا : أتُقَبِّلُونَ صِبْيَانَكُمْ ؟ فَقَالَ: «نَعَمْ»قَالُوا : لَكِنَّا وَاللهِ مَا نُقَبِّلُ! فَقَالَ رَسُولُ الله (صلى الله عليه و سلم): «أَوَ أَمْلِك إنْ كَانَ اللهُ نَزَعَ مِنْ قُلُوبِكُم الرَّحْمَةَ !». مُتَّفَقٌ عَلَيهِ
৫/২৩১। আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা কর্তৃক বর্ণিত, তিনি বলেন, কিছু বেদুঈন লোক রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট এসে বলল, ‘আপনারা কি আপনাদের শিশু-সন্তানদেরকে চুমু দিয়ে থাকেন?’ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, ‘‘হ্যাঁ।’’ তারা বলল, ‘কিন্তু আল্লাহর কসম! আমরা চুমু দেই না।’ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, ‘‘আল্লাহ যদি তোমাদের অন্তর থেকে দয়া উঠিয়ে নেন, তবে আমি কি তার মালিক করে দিতে পারি?’’ (বুখারী ও মুসলিম) [5]
6/232. وَعَن جَرِيرِ بنِ عَبدِ اللهِ رضي الله عنه، قَالَ : قَالَ رَسُولُ اللهِ (صلى الله عليه و سلم): «مَنْ لاَ يَرْحَمِ النَّاسَ لاَ يَرْحَمْهُ الله». مُتَّفَقٌ عَلَيهِ
৬/২৩২। জারীর ইবনে আব্দুল্লাহ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘‘যে ব্যক্তি মানুষের প্রতি দয়া করবে না, আল্লাহও তার প্রতি দয়া করবেন না।’’ (বুখারী ও মুসলিম) [6]
7/233. وَعَنْ أَبِي هُرَيرَةَ رضي الله عنه : أنّ رَسُولَ اللهِ (صلى الله عليه و سلم)، قَالَ: «إِذَا صَلَّى أحَدُكُمْ للنَّاسِ فَلْيُخَفِّفْ، فَإنَّ فِيهِم الضَّعِيفَ وَالسَّقِيمَ وَالكَبيرَ، وَإِذَا صَلَّى أحَدُكُمْ لِنَفْسِهِ فَلْيُطَوِّل مَا شَاءَ». مُتَّفَقٌ عَلَيهِ
৭/২৩৩। আবূ হুরাইরাহ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘‘তোমাদের কেউ যখন লোকদের নিয়ে নামায পড়ে, তখন সে যেন সংক্ষেপ করে। কারণ তাদের মাঝে দুর্বল, অসুস্থ ও বৃদ্ধ লোক থাকে। আর যখন কেউ একাকী নামায পড়ে, তখন সে ইচ্ছামত দীর্ঘ করতে পারে।’’ (বুখারী ও মুসলিম) [7]
8/234. وَعَن عَائِشَةَ رَضِيَ اللهُ عَنهَا، قَالَتْ : إنْ كَانَ رَسُول الله (صلى الله عليه و سلم) لَيَدَعُ العَمَلَ، وَهُوَ يُحبُّ أنْ يَعْمَلَ بِهِ؛ خَشْيَةَ أنْ يَعمَلَ بِهِ النَّاسُ فَيُفْرَضَ علَيْهِمْ. مُتَّفَقٌ عَلَيهِ
৮/২৩৪। আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কখনো কখনো (নফল) আমল করতে পছন্দ করা সত্ত্বেও এই ভয়ে ছেড়ে দিতেন যে, লোকেরা তা আমল করবে এবং তার ফলে তাদের উপর তা ফরয করে দেওয়া হবে। (বুখারী ও মুসলিম) [8]
9/235. وَعَنْهَا رَضِيَ اللهُ عَنْهَا، قَالَتْ : نَهَاهُمُ النَّبيُّ (صلى الله عليه و سلم) عنِ الوِصَالِ رَحمَةً لَهُمْ، فَقَالُوا : إنَّكَ تُوَاصِلُ ؟ قَالَ: «إنّي لَسْتُ كَهَيْئَتِكُمْ، إنِّي أَبِيْتُ يُطْعِمُنِي رَبِّي وَيَسقِيني». مُتَّفَقٌ عَلَيهِ .
৯/২৩৫। আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা হতেই বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহাবীদেরকে দয়াপূর্বক ‘সওমে ওয়িসাল’ (বিনা ইফতারে একটানা রোযা) রাখতে নিষেধ করেছেন। তাঁরা বললেন, ‘‘আপনি তো ‘সওমে ওয়িসাল’ রাখছেন?’’ তিনি বললেন, ‘‘আমি তোমাদের মত নই। আমাকে তো আমার প্রতিপালক রাতে পানাহার করান।’’ (বুখারী ও মুসলিম) [9]
অর্থাৎ পানাহারকারীর মত শক্তি দান করেন।
10/236. وَعَنْ أَبِي قَتادَةَ الحَارِثِ بنِ رِبعِي رضي الله عنه، قَالَ: قَالَ رَسُولُ الله (صلى الله عليه و سلم): «إنِّي لأَقُومُ إِلَى الصَّلاةِ، وَأُرِيدُ أَنْ أُطَوِّلَ فِيهَا، فَأسْمَعُ بُكَاءَ الصَّبيِّ فَأَتَجَوَّزَ في صَلاَتِي كَرَاهِيَةً أَنْ أَشُقَّ عَلَى أُمِّهِ». رواه البخاري
১০/২৩৬। আবূ কাতাদাহ্ হারেস ইবনে রিব‘য়ী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘‘আমি নামায পড়তে দাঁড়াই এবং আমার ইচ্ছা হয় তা দীর্ঘ করি। অতঃপর আমি শিশুর কান্নার আওয়াজ শুনি। ফলে আমি তার মায়ের কষ্ট হওয়াটা অপছন্দ মনে করে নামায সংক্ষিপ্ত করি।’’ (বুখারী) [10]
11/237. وَعَن جُندُبِ بنِ عَبدِ اللهِ رضي الله عنه، قَالَ : قَالَ رَسُولُ الله (صلى الله عليه و سلم): «مَنْ صَلَّى صَلاةَ الصُّبْحِ فَهُوَ في ذِمَّةِ الله فَلاَ يَطْلُبَنَّكُمُ الله مِنْ ذِمَّته بشَيءٍ، فَإنَّهُ مَنْ يَطْلُبْهُ منْ ذمَّته بشَيءٍ يُدْركْهُ، ثُمَّ يَكُبُّهُ عَلَى وَجْهِهِ في نَارِ جَهَنَّمَ». رواه مسلم
১১/২৩৭। জুন্দুব ইবনে আব্দিল্লাহ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘‘যে ব্যক্তি ফজরের নামায (জামা‘আতে) পড়ল, সে আল্লাহর যিম্মাদারীতে চলে এল। সুতরাং আল্লাহ যেন তোমাদের কাছে তার যিম্মার কিছু দাবী না করেন। কারণ, যার কাছেই তিনি তাঁর যিম্মার কিছু দাবী করবেন, তাকে পাকড়াও করবেন। অতঃপর তিনি তাকে উপুড় করে জাহান্নামে নিক্ষেপ করবেন।’’(মুসলিম) [11]
(বলা বাহুল্য, যে নামায পড়ে, সে আল্লাহর যিম্মাদারীতে। সুতরাং সে সম্মান ও শ্রদ্ধার পাত্র; তার সাথে সম্মানের সাথে ব্যবহার কর)
12/238. وَعَنِ ابنِ عُمَرَ رَضِيَ الله عَنهُمَا : أنَّ رَسُولَ الله (صلى الله عليه و سلم)، قَالَ: «المُسْلِمُ أَخُو المُسْلِم، لا يَظْلِمهُ، وَلاَ يُسْلِمُهُ. مَنْ كَانَ في حَاجَة أخيه، كَانَ اللهُ في حَاجَته، وَمَنْ فَرَّجَ عَنْ مُسْلِم كُرْبَةً، فَرَّجَ اللهُ عَنْهُ بها كُرْبَةً مِنْ كُرَبِ يَومِ القِيَامَةِ، وَمَنْ سَتَرَ مُسْلِماً سَتَرَهُ اللهُ يَومَ القِيامَةِ». مُتَّفَقٌ عَلَيهِ
১২/২৩৮। ইবনে উমার রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা কর্তৃক বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘‘মুসলিম মুসলিমের ভাই, সে তার উপর অত্যাচার করবে না এবং তাকে অত্যাচারীর হাতে ছেড়ে দেবে না। যে ব্যক্তি তার ভাইয়ের প্রয়োজন পূর্ণ করবে, আল্লাহ তার প্রয়োজন পূর্ণ করবেন। যে ব্যক্তি কোনো মুসলিমের কোনো এক বিপদ দূর করে দেবে, আল্লাহ কিয়ামতের দিন তার বহু বিপদের একটি বিপদ দূর করে দেবেন। আর যে ব্যক্তি কোনো মুসলিমের দোষ-ত্রুটি গোপন করবে, আল্লাহ কিয়ামতে তার দোষ-ত্রুটি গোপন করবেন।’’ (বুখারী, মুসলিম) [12]
[1] সহীহুল বুখারী ৪৮১, ১৪৩২, ২৪৪৫, ৬০২৭, ৬০২৮, ৭৪৭৬, মুসলিম ২৫৮৫, ২৬৮৭, তিরমিযী ১৯২৮, নাসায়ী ২৫৫৬, ২৫৬০, আবূ দাউদ ৫১৩১, আহমাদ ১৯০৮৭, ১৯১২৭, ১৯১৬৩, ১৯২০৭
[2] সহীহুল বুখারী ৪৫২, ৭০৭৫, মুসলিম ২৬৫১, আবূ দাউদ ২৫২৭, ইবনু মাজাহ ৩৭৭৮
[3] সহীহুল বুখারী ৬০১১, মুসলিম ২৫৮৬, আহমাদ ১৭৮৯১, ১৭৯০৭, ১৯৯২৬, ১৭৯৪৯, ১৭৯৬৫
[4] সহীহুল বুখারী ৫৯৯৭, মুসলিম ২৩১৮, তিরমিযী ১৯১১, আবূ দাউদ ৫২১৮, আহমাদ ৭০৮১, ৭২৪৭, ৭৫৯২, ১০২৯৫
[5] সহীহুল বুখারী ৫৯৯৮, মুসলিম ২৩১৭, ইবনু মাজাহ ৩৬৬৫, আহমাদ ২৩৭৭০, ২৩৮৮৭
[6] সহীহুল বুখারী ৬০১৩, ৭৩৭৬, মুসলিম ২৩১৯, তিরমিযী ১৯২২, আহমাদ ১৮৭০৭, ১৮৭২১, ১৮৭৫৬, ১৮৭৭৭
[7] সহীহুল বুখারী ৭০৩, মুসলিম ৪৬৭, তিরমিযী ২৩৬, নাসায়ী ৮২৩, আবূ দাউদ ৭৯৪, ৭৯৫, আহমাদ ৭৬১১, ২৭৪৪০, ৮৮৬০, ৯৭৪৯, ৯৯৩৩, ১০১৪৪, ১০৫৫৫
[8] সহীহুল বুখারী ১১২৮, ১১৭৭, মুসলিম ৭১৮, আবূ দাউদ ১২৯২, ১২৯৩, আহমাদ ২৩৫৩৬, ২৪০৩০, ২৪০৩৮, ২৪৮২২, ২৪৮৩৫, ২৪৮৫৭, ২৪৯১৬
[9] সহীহুল বুখারী ১৯৬৪, মুসলিম ১১০৫, আহমাদ ২৪০৬৫, ২৪১০৩, ২৪৪২৪, ২৫৫২৩, ২৫৬৭৯
[10] সহীহুল বুখারী ৭০৭, ৮৬৮, নাসায়ী ৮২৫, আবূ দাউদ ৭৮৯, ইবনু মাজাহ ৯৯১, আহমাদ ২৩০৯৬
[11] মুসলিম ৬৫৭১, তিরমিযী ২২২, নাসায়ী ৮২৫, আহমাদ ১৮৩২৬, ১৮৩৩৫
[12] সহীহুল বুখারী ২৪৪২, মুসলিম ২৫৮০, তিরমিযী ১৪২৬, নাসায়ী ৪৮৯৩, আহমাদ ৫৩৩৪, ৫৬১৪