জামায়াত অনলাইন লাইব্রেরি
  • নীড়
  • সংক্ষিপ্ত পরিচিতি
  • বিভাগ ভিত্তিক
    • আল কুরআন
    • আল হাদিস
    • ফিকাহ
    • ঈমান
    • ইসলাম
    • পারিবারিক জীবন ও সামাজিক সম্পর্ক
    • আন্দোলন ও সংগঠন
    • সীরাত ও ইতিহাস
    • সীরাতে সাহাবা
    • মহিলাদের বিশেষ বই
    • রাজনীতি
    • অর্থনীতি
    • বিবিধ
  • রুকন সিলেবাস
    • রুকন সিলেবাস (স্বল্প শিক্ষিত)
    • রুকন সিলেবাস (শিক্ষিত)
  • কর্মী সিলেবাস
  • বাৎসরিক পাঠ্যসূচি
    • বাৎসরিক পাঠ্যসূচি (শিক্ষিত)
    • বাৎসরিক পাঠ্যসূচি (স্বল্প শিক্ষিত)
  • উচ্চতর অধ্যয়ন
  • অডিও বই
  • অন্যান্য
    • দারসুল কুরআন
    • দারসুল হাদিস
    • আলোচনা নোট
    • বইনোট
    • প্রবন্ধ
    • কবিতা
    • বুলেটিন
    • স্মারক
    • ম্যাগাজিন
    • এপস
    • রিপোর্ট বই
    • ছাত্রী সিলেবাস
কোন ফলাফল নেই
সকল ফলাফল দেখুন
  • নীড়
  • সংক্ষিপ্ত পরিচিতি
  • বিভাগ ভিত্তিক
    • আল কুরআন
    • আল হাদিস
    • ফিকাহ
    • ঈমান
    • ইসলাম
    • পারিবারিক জীবন ও সামাজিক সম্পর্ক
    • আন্দোলন ও সংগঠন
    • সীরাত ও ইতিহাস
    • সীরাতে সাহাবা
    • মহিলাদের বিশেষ বই
    • রাজনীতি
    • অর্থনীতি
    • বিবিধ
  • রুকন সিলেবাস
    • রুকন সিলেবাস (স্বল্প শিক্ষিত)
    • রুকন সিলেবাস (শিক্ষিত)
  • কর্মী সিলেবাস
  • বাৎসরিক পাঠ্যসূচি
    • বাৎসরিক পাঠ্যসূচি (শিক্ষিত)
    • বাৎসরিক পাঠ্যসূচি (স্বল্প শিক্ষিত)
  • উচ্চতর অধ্যয়ন
  • অডিও বই
  • অন্যান্য
    • দারসুল কুরআন
    • দারসুল হাদিস
    • আলোচনা নোট
    • বইনোট
    • প্রবন্ধ
    • কবিতা
    • বুলেটিন
    • স্মারক
    • ম্যাগাজিন
    • এপস
    • রিপোর্ট বই
    • ছাত্রী সিলেবাস
জামায়াত অনলাইন লাইব্রেরি

সীরাতে ইবনে হিশাম

অন্তর্গতঃ রুকন সিলেবাস (শিক্ষিত), সীরাত ও ইতিহাস
Share on FacebookShare on Twitter

সূচীপত্র

  1. ভূমিকা
  2. ইতিহাস ও সীরাত
  3. সীরাত গ্রন্থ রচনায় অগ্রণী মুসলিম ঐতিহাসকগণ
  4. সীরাতে ইবনে ইসহাক
  5. সীরাতে ইবনে হিশাম
  6. সীরাতে ইবনে হিশামের মর্যাদা
  7. সীরাতে ইবনে হিশামের বক্ষ্যমাণ সংক্ষিপ্ত রূপ
  8. মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে আদম আলাইহিস্ সালাম পর্যন্ত ঊর্ধতন বংশপরম্পরা
  9. ইসমাঈল আলাইহিস্ সালামের অধস্তন পুরুষদের বংশক্রম
  10. রাবিয়া ইবনে নসরের স্বপ্ন
  11. হাবশীদের দখলে ইয়ামান
  12. আরিয়াত ও আবরাহা দন্দ্ব
  13. আসহাবুল ফীলের ঘটনা
  14. নিযার ইবনে মা’আদের বংশধর
  15. আবদুল মুত্তালিব বিন হশিমের সন্তান সন্তুতি
  16. রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পিতামাতা
  17. যমযম কূপ খনন ও তদবিষয়ে সৃষ্ঠ মতবিরোধ
  18. আবদুল মুত্তালিব কর্তৃক তাঁর পুত্রকে কুরবানীর মানত
  19. মহানবীর (স্) আমিনার গর্ভে থাকাকালের ঘটনাবলী
  20. রাসূলুল্লাহর (স) জন্ম
  21. হালীমার কথা
  22. বক্ষ বিদারনের ঘটনা
  23. দাদার অভিভাবকত্বে
  24. চাচা আবু তালিবের অভিভাবকত্বে
  25. পাদ্রী বাহীরার ঘটনা
  26. ফিজারের যুদ্ধ
  27. খাদীজা রাদিয়ল্লাহ আনহার সাথে বিয়ে
  28. ওয়ারারা বিন নওফেলের ভাষ্য
  29. পবিত্র কা’বার পুনর্নিমাণ
  30. আরব গণক, ইহুদী পুরেহিত ও খৃস্টান ধর্মযাজকদের ভবিষ্যদ্বাণী
  31. রাসূলুল্লাহর (সা) দৈহিক ও চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
  32. ইনজীলে রাসূলুল্লাহর (সা) বিবরণ
  33. নবুওয়াত লাভ
  34. কুরআন নাযিলের সূচনা
  35. খাদীজা বিনতে খুয়াইলিদের ইসরাম গ্রহণ
  36. ওহীর বিরতি
  37. প্রথম ইসলাম গ্রহণকারী
  38. প্রকাশ্য দাওয়াত
  39. কুরআন সম্পর্কে ওয়ালীদ ইবনে মুগীরার মন্তুব্য
  40. রাসূলুল্লাহর (সা) ওপর উৎপীড়নের বিবরণ
  41. হামযার ইসলাম গ্রহণ
  42. রাসূলুল্লাহর (সা) আন্দোলন প্রতিরোধে উতবার ফন্দি
  43. কুরাইশ নেতাদের সাথে রাসূলুল্লাহর (সা) কথোপকথন
  44. আবু জাহলের আচরণ
  45. নাদার ইবনে হারেসের বিবরণ
  46. দুর্বল মুসলমানদের ওপর মুশরিকদের অত্যাচার
  47. আবিসিনিয়ার মুসলমানদের প্রথম হিজরাত
  48. মুহাজিরদের ফিরিয়ে আনার জন্য আবিসিনিয়ায় কুরাইশদের দূত প্রেরণ
  49. উমার ইবনুল খাত্তাবের ইসলাম গ্রহণ
  50. চুক্তিনামার বিবরণ
  51. রাসূলুল্লাহর (সা) উপর কুরাইশদের নির্যাতন
  52. আবিসিনিয় থেকে মক্কার লোকদের ইসলাম গ্রহণের খবর শুনে মুহাজিরদের প্রত্যাবর্তন
  53. চুক্তি বাতিল হওয়ার কাহিনী
  54. ইরাশ গোত্রের এক ব্যক্তির আবু জাহলের নিকট উট বিক্রির ঘটনা
  55. ইসরা বা রাত্রিকালীন সফর
  56. মি’রাজের ঘটনা
  57. আবু তালিব ও খাদীজার ইনতিকাল
  58. সাহায্য লাভের আশায় বনু সাকীফ গোত্রের শরণাপন্ন হওয়া
  59. নাসীবীনের জ্বিনদের ঘটনা
  60. ইসলামের দাওয়াত পৌঁছাতে রাসূল্লাহ (সা) সব গোত্রের কাছে হাজির হলেন
  61. মদীনায় ইসলাম বিস্তারের সূচনা
  62. আকাবার প্রথম বাইয়াত
  63. আকাবার দ্বিতীয় বাইয়াত
  64. আকাবার শেষ বাইয়াত ও তার শর্তাবলী
  65. সশস্ত্র যুদ্ধের নির্দেশ লাভ
  66. মুসলমানদেরকে মদীনায় হিজরাত করার অনুমতি দান
  67. মদীনায় হিজরাতকারী মুসলমানদের বিবরণ
  68. রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের হিজরাত
  69. কুবায় উপস্থিতি
  70. মদীনায় উপস্থিতি
  71. মদীনাতে ভাষণ দান ও চুক্তি সম্পাদন
  72. আনসার ও মুহাজিরদের মধ্যে ভ্রাতৃ সম্পর্ক স্থাপন
  73. আযানের সূচনা
  74. কতিপয় সাহাবীর রোগাক্রান্ত হওয়ার বিবরণ
  75. হিজরাতের তারিখ
  76. প্রথম যুদ্ধাভিযান
  77. উবাইদা ইবনে হারিসের নেতৃত্বে অভিযান
  78. সমুদ্র উপকূলের দিকে হামযার নেতৃত্বে অভিযান
  79. বুয়াত অভিযান
  80. উশাইরা অভিযান
  81. সা’দ ইবনে আবি ওয়াক্কাসের নেতৃত্বে সামরিক অভিযান
  82. সাফওয়ান অভিযান: প্রথম বদর অভিযান
  83. আবদুল্লাহ ইবনে জাহাশের নেতৃত্বে সামরিক অভিযান
  84. কিবলা পরিবর্তন
  85. বদরের যুদ্ধ
  86. বনু সুলাইম অভিযান
  87. সাওয়ীক অভিযান
  88. যূ-আমার অভিযান
  89. বাহরানের ফুরু অভিযান
  90. বুন কাইনুকার যুদ্ধ
  91. যায়িদ ইবনে হারিসার কারাদা অভিযান
  92. উহুদ যুদ্ধ
  93. হিজরীর তৃতীয় সন: রাজী সফর
  94. বীরে মাউনার ঘটনা (৪র্থ হিজরী)
  95. বনু নাবীরের বহিষ্কার (চতুর্থ হিজরী)
  96. যাতুর রিকা অভিযান (৪র্থ হিজরী)
  97. দ্বিতীয় বদর অভিযান (৪র্থ হিজরী সন)
  98. দুমাতুল জান্দাল অভিযান (৫ম হিজরী: রবিউল আউয়াল)
  99. খন্দক যুদ্ধ (৫ম হিজরী, শাওয়াল)
  100. বনু কুরাইযা অভিযান (৫ম হিজরী)
  101. বুন লিহইয়ান অভিযান
  102. যী কারাদ অভিযান
  103. বনু মুসতালিকের অভিযান
  104. ৬ষ্ঠ হিজরী সনে বনু মুসতালিক অভিযানকালে অপবাদের ঘটনা
  105. বাইআতুর রিদওয়ান
  106. শান্তি চুক্তি বা হুদাইবিয়ার সন্ধি
  107. খাইবার বিজয়: ৭ম হিজরীর মুহাররাম মাস
  108. জাফর ইবন আবু তালিবের আবিসিনিয়া থেকে প্রত্যাবর্তন
  109. উমরাতুল কাযাঃ ৭ম হিজরী সনঃ জিলকাদ মাস
  110. মুতার যুদ্ধঃ ৮ম হিজরী সনঃ জামাদিউল উলা 
  111. মক্কা বিজয়ঃ ৮ম হিজরী, রমাযান মাস
  112. হুনাইনের যুদ্ধ: ৮ম হিজরী
  113. তায়েফ যুদ্ধ: ৮ম হিজরী সন
  114. হাওয়াযিনের জমিজমা
  115. জি’রানা থেকে রাসূলুল্লাহর (সা.) উমরা পালন
  116. তায়েফ ত্যাগের পর কা’ব ইবনে যুহাইরের ইসলাম গ্রহণ
  117. তাবুক যুদ্ধ: রযব, নবম হিজরী সন
  118. নবম হিজরীর রমযান মাসে বনু সাকীফ গোত্রের প্রতিনিধিদলের আগমন ও ইসলাম গ্রহণ
  119. বনু তামীমের প্রতিনিধিদলের আগমন ও সূরা হুজুরাত নাযিল
  120. জারুদের নেতৃত্বে বনু আবদুল কায়েসের প্রতিনিধিদলের আগমন
  121. মুসাইলিমা কাযযাব সহ বনু হানীফা প্রতিনিধিদলের আগমন
  122. হাতিম তাঈ-এর পুত্র আদীর ঘটনা
  123. ফারওয়া ইবনে মুসাইক মুরাদীর আগমন
  124. আমর ইবনে মা’দী ইয়াকরাবের নেতৃত্বে যুন যুবাইদের একটি প্রতিনিধিদলের আগমন
  125. আশয়াস ইবনে কায়েসের নেতৃত্বে কিন্দার প্রতিনিধিদলের আগমন
  126. সুরাদ ইবনে আবদুল্লাহ আযদীর আগমন
  127. হিমইয়ার বংশীয় রাজাদের দূতের আগমন
  128. মুয়ায ইবনে জাবালকে ইয়ামানে পাঠানোর সময় রাসূলুল্লাহর উপদেশ 
  129. অভিযান পরিচালনাকালে খালিদ ইবনে ওয়ালীদের (রা) হাতে বনু হারিস গোত্রের ইসলাম গ্রহণ
  130. রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিযুক্ত কর্মচারী ও আমীরগণের যাকাত আদায়ের অভিযান
  131. বিদায় হজ্জ
  132. উসামা ইবনে যায়িদকে ফিলিস্তিন প্রেরণ
  133. রাজা-বাদশাহদের কাছে রাসূলুল্লাহ (সা) দূত প্রেরণ
  134. সর্বশেষ অভিযান
  135. রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পীড়ার সূচনা
  136. রাসূলুল্লাহর (সা) স্ত্রীগণ বা উম্মুহাতুল মু’মিনীনের বিবরণ
  137. খাদিজা বিনতে খুয়াইলিদ রাদিয়াল্লাহ আনহা
  138. আয়িশা বিনতে আবু বাক্র রাদিয়াল্লাহু আনহা
  139. সওদা বিনতে যাম’য়া রাদিয়াল্লাহু আনহা
  140. যায়নাব বিনতে জাহাশ রাদিয়াল্লাহু আনহা
  141. উম্মে সালামা বিনতে আবু উমাইয়া রাদিয়াল্লাহু আনহা
  142. হাফসা বিনতে উমার ইবনুল খাত্তাব রাদিয়াল্লাহু আনহা
  143. উম্মে হাবীবা বিনতে আবু সুফিয়ান ইবনে হরব রাদিয়াল্লাহু আনহা
  144. জুয়াইরিয়া বিনতে হারিস রাদিয়াল্লাহু আনহা
  145. সাফিয়া বিনতে হুয়াই ইবনে আখতাব রাদিয়াল্লাহু আনহা
  146. মাইমুনা বিনতে হারিস রাদিয়াল্লহু আনহা
  147. যায়নাব বিনতে খুযাইমা রাদিয়াল্লাহু আনহা
  148. রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের রোগ সংক্রান্ত অবশিষ্ট বিবরণ
  149. নামাযের জামায়াতে আবু বাক্র (রা) ইমামতি
  150. বনু সায়েদা গোত্রের চত্বরে
  151. আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা) ও উমার (রা) – এর বর্ণনা
  152. রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাফন দাফন

ওয়ারারা বিন নওফেলের ভাষ্য

খাদীজার চাচাতো ভাই ওয়ারাকা ইবনে নওফেল ইবনে আসাদ ইবনে আবদুল উযযা ছিলেন পূর্বতন আসমানী কিতাবে ব্যুৎপত্তি সম্পন্ন একজন খৃস্টান প-িত। পার্থিব জ্ঞানেও তিনি যথেষ্ট পারদর্শী ছিলেন। হযরত খাদিজা মাইসারাহর নিকট থেকে খৃস্টান ধর্মযাজকের যে মন্তব্য শুনেছিলেন এবং মাইসারাহ নিজে দুইজন ফেরেশতা কর্তৃক ভাবী নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে ছায়াদানের যে দৃশ্য অবলোকন করেছিল তা ওয়ারাকাকে জানালেন। ওয়ারাকা বললেন, “খাদীজা, এ ঘটনা যদি সত্যিই ঘটে থাকে তাহলে নিশ্চিতভাবে জেনে রাখো যে, মুহাম্মাদ এ যুগের নবী। আমি জানতাম, বর্তমান মানক বংশধরদের কাছে একজন নবীর আগমন আসন্ন হয়ে উঠেছে এবং তাঁর প্রতীক্ষা করা হচ্ছে। এটা সেই নবীরই যুগ।” একথা বলে ওয়ারাকা প্রতীক্ষিত নবীর আগমণ অনেক বিলম্বিত হওয়ায় আক্ষেপ করতেন। অধীর অপেক্ষায় অনেক সময় তিনি বলতেন, “আর কত দেরী হবে!” এবাবে তিনি আক্ষেপ করে নীচের কবিতাটি আবৃত্তি করতেন :

[আরবী ************]

“আমি অত্যন্ত নাছোড়বান্দা হয়ে এমন এবটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়কে স্মরণ রেখে চলেছি, যা দীর্ঘদিন যাবৎ অনেককে ফুঁপিয়ে কাঁদতে উদ্বুদ্ধ করেছে। (সে বিয়য়টির) অনেক বিবরণের পর নতুন করে খাদীজার কাছ থেকেও বিবরণ (পাওয়া গেল), বস্তুতঃ হে খাদীজা, আমার প্রতীক্ষা খুবই দীর্ঘায়িত হয়ে গেছে। আমার প্রত্যাশা, মক্কার উচ্চভূমি ও নিম্নভূমির মধ্য থেকে তোমার বাস্তব রূপ প্রতিভাত হওয়া দেখতে পাই, যে কথা তুমি ঈসায়ী ধর্মযাজকের বলে জানিয়েছ। বন্তুতঃ ধর্মযাজকদের কথা বিকৃত করা আমি পছন্দ করি না।”

[আরবী ************]

“মুহাম্মাদ অচিরেই আমাদের সরদার ও নেতা হবেন এবং তাঁর বিরুদ্ধবাদীকে তিনি পরাজিত করবেন, আর দেশের সর্বত্র আলো ছড়াবেন, যে আলো দ্বারা সমগ্র সৃষ্টি জগৎকে তিনি উদ্ভাসিত করে তুলবেন। যারা তাঁর সাথে যুদ্ধে লিপ্ত হবে তাদেরকে তিনি পর্যুদস্ত করবেন আর যারা তাঁর সাথে আপোষকামী হবে তারা হবে বিজয়ী। হায় আফসোস! যখন এসব ঘটনা ঘটবে তখন যদি আমি উপস্থিত থাকতাম, তাহলে তোমাদের সবার আগে আমিই তাঁর দলভুক্ত হতাম।”

পবিত্র কা’বার পুনর্নিমাণ

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বয়স যখন পঁয়ত্রিশ বছর তখন কুরাইশগণ পবিত্র কা’বার ভবন সংস্কারের সিদ্ধান্ত নেয়। এ সিদ্ধান্তের গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য ছিল পবিত্র কা’বার ছাদ তৈরি করা। কেননা ছাদ নির্মাণ না করলে দেয়াল ধসে যাওয়ার আশংকা ছিল। ঐ সময় কা’বার দেয়াল সাড়ে তিন হাতের সামান্য বেশী উঁচু ছিল এবং তাও শুধুমাত্র পাথরের ওপর পাথর সজিয়ে নির্মিত ছিল। কোন গাঁথুনি ছিল না। ঘটনাক্রমে ঐ নময় জনৈক রোমান ব্যবসায়ীর এক ব্যবসায়ীর একখানি জাহাজ সমুদ্রের প্রবাহের সাথে ভেসে জিদ্দার উপকৗলে এন আছড়ে পড়ে এবং ভেঙ্গে চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে যায। এই জাহাজের তক্তাগুলো কুরাইশরা নিয়ে যায় এবং পবিত্র কাবার ছাদ তৈরীর কাজে ব্যবহার করার জন্য তা ছেঁটেকেচে ঠিকঠাক করে। মক্কায় জনৈক মিসরীয় রাজমিন্ত্রীরও আবির্ভাব ঘটে এবই সময়। পবিত্র কা’বার সংস্কার সাধনে তার দ্বারা কিছু কাজ নেয়া যাবে বলে কুরাইশগণ মনে মনে স্থির করে ফেলে। পবিত্র কা’বা সংলগ্ন কূপ থেকে তখন একটা সাপ প্রতিদিন উঠে আসতো এবং কা’বার দেয়ালের ওপরে বসে রোদ পোহাতো। যে কূপ থেকে সাপটা উঠে আসতো তার মধ্যে কা’বার জন্যপ্রতিদিন উৎসর্গীকৃত জিনিসসমূহ নিক্ষেপ করা হতো। সাপের কারণে কুরাইশগণ আতংকিত ছিল। কেননা সাপটা এমন ভয়ংকর ছিল যে, কেউ তার ধারেও ঘেঁষতে পারতো না। কেউ তার কাছে গেলেই ফনা বিস্তার করে সশব্দে চামড়ায় চামড়া ঘষে মোচড় খেতো এবং মুখ ব্যাদান করতো। এভাবে একদিন সাপটি যথন পবিত্র কা’বার দেয়ালের ওপর রোদ পোহাচ্ছিলো তখন আল্লাহ সেখানে একটা পাখী পাঠালেন। পাখী সাপটাকে ছোঁ মেরে নিয়ে গেল। তখন কুরাইশগণ আশ্বস্ত হয়ে বরলো : আশা করা যায় যে, আল্লাহ আমাদের ইচ্ছায় সম্মতি দিয়েছেন। আজ আমাদের কাছে একজন প্রীতিভাজন মিস্ত্রী রয়েছে, প্রয়োজনীয় কাঠের যোগাড় হয়ে গেছে। আর সাপের হাত থেকেও আল্লাহ নিষ্কৃতি দিয়েছেন।

অতঃপর তারা কা’বার দেয়াল ভেঙ্গে দিয়ে নতুন করে নির্মণের আয়েজন করলো। এই সময় আবু ওয়াহাব ইবনে আমর ইবনে আয়েয ইবনে ইমরান ইবনে মাখযূম উঠে কা’বার একটা পাথর বিচ্ছিন্ন করে হাতে তুলে নিল। কিন্তু পাথরটি তৎক্ষণাৎ তার হাত থেকে সটকে পড়লো এবং যেখানে তা ছিল সেখানে পুনঃস্থাপিত হলো। এ আশ্চর্য ব্যাপার দেখে সে বললো, “হে কুরাইশগণ, তোমরা এই কা’বার ভবন র্মিাণে শুধু তোমাদের বৈধভাবে উপার্জিত সম্পদ নিয়েজিত কর। এত ব্যভিচার, সুদ কিংবা উৎপীড়ন দ্বারা অর্জিত সম্পদ ব্যয় করো না।”

অতঃপর কুরাইশগণ কা’বার গৃহনির্মণের কাজ নিজেদের মধ্যে ভাগ করে নেল। দরজার অংশ নির্মাণের ভার বনু আবদ মানাফ ও যুহরার ভাগে, রুকনে আসওয়াদ ও রুকনে ইয়ামানীর মধ্যবর্তী অংশ নির্মাণের ভার বনী মাখযূম গোত্রের ভাগে এবং তাদের সাথে আরো কয়টি কুরাইশ গোত্র যুক্ত হলো, কা’বার মেঝে নির্মাণের ভার বরী জুমাহ ও বনী সাহামের ভাগে, আর হাজরে আসওয়াদ সংলগ্ন অংশ বনী আবদুদদার, বরী কুসাই ও বনী আসাদ ইবনে আবদুল উয্যা ও বনী আদী ইবন কা’বের ভাগে পড়লো।

এবার ভাঙ্গার  কাজে হাত দেয়ার পালা কিন্তু এ কাজে হাত দিতে প্রত্যেকেই এক অজানা ভয়ে ভতি হয়ে পড়লো। তখন ওয়ালীদ ইবনুল মুগিিরা ঘোষণা করলো, “ আমিই ভাঙ্গার কাজ শুরু করছি। এই বলে সে কোদাল হাতে নিয়ে জীর্ণ ভবনের এক প্রান্তে গাঁড়িয়ে বরলো, “হে আল্লাহ, তোমার ধর্ম থেকে বিচ্যুত হইনি এবং আমরা যা করছি তা সদুদ্দেশ্যেই করছি।” অতঃপর রুকনে ইয়ামানী ও বুকনে আসওয়াদের কোণ থেকে খানিকটা ভেঙ্গে ফেললো। পরবর্তী রাত সবাই উৎকণ্ঠার সাথে কাটালো। সবাই কললো, “দেখা যাক, ওয়ালীদের ওপর কোন আপদ আসে কিনা। যদি তেমন কিছু হয় তাহলে ভাঙবো না। বরং যেটুকু ভাঙ্গা হয়েছে তা আবার জুড়ে সাবেক অবস্থায় বহাল করবো। অন্যথায় বুঝবো আল্লাহ আমাদের উদ্যোগে সন্তুষ্ট। অবশিষ্ট অংশও ভেঙ্গে ফেলবো।” ওয়ালীদ পরদিন সকালে স্বাভাবিকভাবে আরদ্ধ কাজে ফিরে এলো। এবং কা’বার দেয়াল ভাঙতে আরম্ভ করলো। তার সাথে অন্যান্য লোকেরাও ভাঙতে লাগলো। এ ভাবে ইবরাহীম আলাইহিস সালামের নির্মিত ভিত পর্যন্ত গিয়ে থামলো। অতঃপর তারা সবাই উটের পিঠের কূজাকৃতির দুর্লভ সবুজ পাথর সংগ্রহ করতে গেল, যার একটা আর একটার সাথে লেগে থাকে।[১৮. কোন কোন বর্ণনায় বরা হয়েছে, পাথরগুলো বর্শার ফলকের ন্যায় সবুজ।]

অতঃপর কুরাইশ গোত্রগুলো কাবা পুনঃনির্মাণের উদ্দেশ্যে পাথর সংগ্রহ করলো। প্রত্যেক গোত্র আলাদা ভাবে সংগ্রহ করলো ও পুনঃনির্মাণের কাজ সমাধা করলো। হাজরে আসওয়াদের স্থান পর্যন্ত দেয়াল নির্মাণ সম্পন্ন হলে এবার তা যথাস্থানে কে স্থাপন করবে তা নিয়ে ঝগড়া-বিবাদ শুরু হরো। হাজরে আসওয়াদ তুলে নিয়ে যথাস্থানে স্থাপন করার সম্মান লাভের বাসনা প্রত্যেকেরই প্রবল হয়ে উঠলো। এ নিয়ে গোত্রগুলো সংঘবদ্ধ হতে লাগলো এবং যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হয়ে গেল।

বর্ণিত আছে যে, ঐ সময় সমগ্র কুরাইশ সম্প্রদায়ের প্রবীণতম ব্যক্তি আবু উমাইয়া ইবনুল মুগীরা নিম্নরূপ আহ্বান জানালেন, “হে কুরাইশগণ, এই পবিত্র মসজিদের দরজা দিয়ে যে ব্যক্তি প্রথম প্রবেশ করবে, তাকেই তোমরা এই বিবাদের মীমাংসার দায়িত্ব দাও।” সবাই এ প্রস্তাবে সম্মত হলেন। অতঃপর দেখা গেল, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামই সর্বপ্রথম  প্রবেশ করলেন। তাঁকে দেখে সবাই একবাক্যে বলে উঠলো, “এতো আমাদের আল আমীন (পরম বিশ্বস্ত) মুহাম্মাদ তাঁর ফায়সালা আমরা মাথা পেতে নেব।” রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বিবাদমান লোকদের কাছাকাছি গিয়ে উপনীত হলে সবাই তাঁকে তাদের বিবাদের বিয়য়টা জানালে তিনি করলেন, “আমাকে একখানা কাপড় দাও।” কাপড় দেয়া হলে তিনি তা বিছিয়ে হাজরে আসওয়াদ উক্ত কাপড়ের মধ্যস্থলে স্থাপন করে বললেন “প্রত্যেক গোত্রকে এই কাপড়ের চারপাশ ধরতে হবে।” সবাই তা ধরলো ও উঁচু করে যথাস্থানে নিয়ে রাখলো। অতঃপর তিনি নিজ হাতে হাজরে আসওয়াদ তুলে যথাস্থানে রাখলেন ও তার উপর গাঁথুনি দিলেন।

আরব গণক, ইহুদী পুরেহিত ও খৃস্টান ধর্মযাজকদের ভবিষ্যদ্বাণী

ইহুদী পুরেহিত, খৃস্টান ধর্মযাজক ও আরব গণকগণ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আবির্ভাবের আগেই ভবিষ্যদ্বাণী করে রেখেছিলেন যে, তাঁর আগমনের সময় ঘনিয়ে আসছে। ইয়াহুদ ও খৃস্টান যাজক সম্প্রদায় এ ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন তাদের স্ব স্ব আসমানী কিতাবে বর্ণিত শেষ নবী ও তাঁর আবির্ভাবের সময়ের লক্ষণসমূহ বিচার করে এবং তাদের নবীগণ তাঁর সম্পর্কে যে প্রতিশ্রুতি দিয়ে গেছেন তার নিরিখে আর আরব গণকের ভবিষ্যদ্বাণীর উৎস ছিল ফিরিশতাদের কথাবার্তা আড়ি পেতে শ্রবণকারী জিনদের কাছ থেকে পাওয়া খবর। তখনও উল্কাবাণ নিক্ষেপ করে শয়তানদেরকে বিতাড়িত করতেঃআড়িপাতা থেকে নিবৃত্ত করা হতো না। এই শয়তানরা গণক নারী-পুরুষদের কাছে আসতো। ফলে তারা মাঝে মাঝে শেষ নবীর আগমন সম্পর্কে কিছু কিছু পূর্বাভাস দিত। সাধারণ আরবরা এ সব পূর্বাভাসে তেমন কর্ণপাত করতো না। কিন্তু হযরতের আবির্ভাব ঘটার পর এবং আভাস দেয়া লক্ষণগুলো বাস্তবে সংঘঠিত হবার পর সকলেই তা জানতে ও উপলব্ধি করতে পালো।

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নবুওয়াত লাভের সময় যখন আসন্ন হয়ে উঠলো তখন শয়তানদের আড়িপাতা বন্ধ করা হলো এবং যেসব ঘাঁটিতে বসে তারা আড়িপাততো সেসব ঘাঁটিতে তাদের আনাগোনা উল্কাবাণ নিক্ষেপ করে বন্ধ করা হলো। এতে জিনরা বুঝতে পারলো যে, এ পদক্ষেপ সৃষ্টিজগতে আল্লাহর কোন বিশেষ  প্রক্রিয়া বা ব্যবস্থা বলবৎ করার লক্ষ্যেই গৃহীত হয়েছে।

রাসূলুল্লাহর (সা) দৈহিক ও চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য

ইবনে হিশাম বলেন,

হযরত আলী ইবনে আবু তালিবের পুত্র মাহাম্মাদের পুত্র ইবরাহীম থেকে গুফরার আযাদকৃত দাস উমার রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের দৈহিক ও চারিত্র্রিক বৈশিষ্ট্যের নিম্নরূপ বর্ণনা দিয়েছেনঃ

আলী ইবনে আবু তালিব যখনই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রশংসা করতেন তখনই বলতেন, “তিনি অধিক লম্বা ছিলেন না, আবার খুব বেঁটেও ছিলেন না বরং তিনি উচ্চতায় মধ্যম আকৃতির ছিলেন। তাঁর চুল অত্যধিক কুঞ্চিত ছিল না আবার একবারে অকুঞ্চিতও ছিল না। বরং তা কিঞ্চিত কোঁকড়ানো। তিনি খুব বেশী স্থুল বা মোটা  দেহের অধিকারী ছিলেন না। তাঁর মুখম-ল একেবারে গোলাকার ও ক্ষুদ্র ছিলনা। চোখ দুটো ছিল কালো। লম্বা  ভ্রƒ-যুগল, গ্রন্থি’র হাড়গুলো ও দুই স্কন্থের মধ্যবর্তী হাড়টি ছিল উঁচু ও সুস্পষ্ট। বক্ষ থেকে নাভি পর্যন্ত বিস্তৃত অঞ্চল ছিল হালকা লোমে আবৃত। হাত ও পায়েরপাতা ছিল পুষ্ট, চলার সময় পা দাবিয়ে দিতেন না, মনে হতো যেন কোন নিম্ন ভূমিতে নামছেন। কোনদিকে ফিরে তাকালে গোটা শরীর নিয়ে ফিরতেন। তাঁর দুই স্কন্ধের মাঝখানে নবুওয়াতের সীল বা মোহর লক্ষণীয় ছিল। বস্তুতঃ তিনি ছিলেন শেষ নবী, শ্রেষ্ঠ দানশীল, শ্রেষ্ঠতম সাহসী, অতুলনীয় সত্যবাদী, সবচেয়ে দায়িত্বজ্ঞান সম্পন্ন, সবচেয়ে অমায়িক ও মিশুক। প্রথম নজরে তাঁকে দেখে সবাই ঘাবড়ে যেতো।” তাঁর প্রশংসাকারী আলী (রা) বলেন, “তাঁর মত মানুষ তাঁর আগেও দেখিনি পরেও দেখিনি।”

ইনজীলে রাসূলুল্লাহর (সা) বিবরণ

ইবনে ইসহাক বলেন,

হযরহ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সম্পর্কে ঈসা আলাইহিস্ সালামের যে বিবরণ ও প্রতিশ্রুতি ঈসার সহচর ইউহান্না কর্তৃক সংকলিত ইনজীলে বর্ণিত হয়েছে যা স্বয়ং ঈসা আল্লাহর তরফ থেকে প্রাপ্ত ওহী অনুসারে লিপিবদ্ধ করিয়েছেন, আমার জানা মতে তা এইঃ

“যে ব্যক্তি আমাকে হিংসা ও ঘৃণা করে, সে স্বয়ং আল্লাহকে ঘৃণা করে। যেসব কাজ আর কেউ কখনো করেনি, তা যদি আমি তোমাদের সামনে করে না দেখাতাম, তাহলে তাদের (অর্থাৎ অবিশ্বাসীদের ) কোন দোষ হতো না। কিস্তু এখন তারা আল্লাহর নিদর্শনকে প্রত্যাখ্যান করেছে। তারা ভেবেছে যে, এভাবে তারা আমাকে ও আল্লাহকে পরাজিত করতে পারবে। এসব ঘটেছে এজন্য যাতে খোদায়ী গ্রন্থের ভবিষ্যদ্বাণী পূর্ণ হয়। বস্তুতঃ তারা অন্যায়ভাবে আমাকে ঘৃণা করেছে। ‘মানহামান্না’Ñযাকে আল্লাহ পাঠাবেন- যদি তোমাদের কাছে আসেন, তবে তিনিই আমার পক্ষে স্ক্ষ্য দেবেন। তিনি আল্লাহর নিকট থেকে আগত পবিত্র আত্না। আর তোমরাও অবশ্যই আমার পক্ষে সাক্ষ্য দেবে। কারণ প্রথম থেকেই তোমরা আমার সঙ্গে আছ। আমি তোমাদের কে এ সমস্ত কথা এজন্য বললাম, যাতে তোমরা অভিযোগ না করতে পার। [১৯.বাইবেল যোহন ১৫:২৩-৩৬ দ্রষ্টব্য।] সুরিয়ানী ভাষায় ‘মুনহামান্না’ অর্থ মুহাম্মাদ। আর রোমান ভাষায় এর প্রতিশব্দ হরো ‘বারাকলিটাস।’

 

Page 7 of 23
Prev1...678...23Next

© Bangladesh Jamaat-e-Islami

  • আমাদের সম্পর্কে
  • প্রাইভেসি পলিসি
  • যোগাযোগ
কোন ফলাফল নেই
সকল ফলাফল দেখুন
  • নীড়
  • সংক্ষিপ্ত পরিচিতি
  • বিভাগ ভিত্তিক
    • আল কুরআন
    • আল হাদিস
    • ফিকাহ
    • ঈমান
    • ইসলাম
    • পারিবারিক জীবন ও সামাজিক সম্পর্ক
    • আন্দোলন ও সংগঠন
    • সীরাত ও ইতিহাস
    • সীরাতে সাহাবা
    • মহিলাদের বিশেষ বই
    • রাজনীতি
    • অর্থনীতি
    • বিবিধ
  • রুকন সিলেবাস
    • রুকন সিলেবাস (স্বল্প শিক্ষিত)
    • রুকন সিলেবাস (শিক্ষিত)
  • কর্মী সিলেবাস
  • বাৎসরিক পাঠ্যসূচি
    • বাৎসরিক পাঠ্যসূচি (শিক্ষিত)
    • বাৎসরিক পাঠ্যসূচি (স্বল্প শিক্ষিত)
  • উচ্চতর অধ্যয়ন
  • অডিও বই
  • অন্যান্য
    • দারসুল কুরআন
    • দারসুল হাদিস
    • আলোচনা নোট
    • বইনোট
    • প্রবন্ধ
    • কবিতা
    • বুলেটিন
    • স্মারক
    • ম্যাগাজিন
    • এপস
    • রিপোর্ট বই
    • ছাত্রী সিলেবাস

@BJI Dhaka City South