জামায়াত অনলাইন লাইব্রেরি
  • নীড়
  • সংক্ষিপ্ত পরিচিতি
  • বিভাগ ভিত্তিক
    • আল কুরআন
    • আল হাদিস
    • ফিকাহ
    • ঈমান
    • ইসলাম
    • পারিবারিক জীবন ও সামাজিক সম্পর্ক
    • আন্দোলন ও সংগঠন
    • সীরাত ও ইতিহাস
    • সীরাতে সাহাবা
    • মহিলাদের বিশেষ বই
    • রাজনীতি
    • অর্থনীতি
    • বিবিধ
  • রুকন সিলেবাস
    • রুকন সিলেবাস (স্বল্প শিক্ষিত)
    • রুকন সিলেবাস (শিক্ষিত)
  • কর্মী সিলেবাস
  • বাৎসরিক পাঠ্যসূচি
    • বাৎসরিক পাঠ্যসূচি (শিক্ষিত)
    • বাৎসরিক পাঠ্যসূচি (স্বল্প শিক্ষিত)
  • উচ্চতর অধ্যয়ন
  • অডিও বই
  • অন্যান্য
    • দারসুল কুরআন
    • দারসুল হাদিস
    • আলোচনা নোট
    • বইনোট
    • প্রবন্ধ
    • কবিতা
    • বুলেটিন
    • স্মারক
    • ম্যাগাজিন
    • এপস
    • রিপোর্ট বই
    • ছাত্রী সিলেবাস
কোন ফলাফল নেই
সকল ফলাফল দেখুন
  • নীড়
  • সংক্ষিপ্ত পরিচিতি
  • বিভাগ ভিত্তিক
    • আল কুরআন
    • আল হাদিস
    • ফিকাহ
    • ঈমান
    • ইসলাম
    • পারিবারিক জীবন ও সামাজিক সম্পর্ক
    • আন্দোলন ও সংগঠন
    • সীরাত ও ইতিহাস
    • সীরাতে সাহাবা
    • মহিলাদের বিশেষ বই
    • রাজনীতি
    • অর্থনীতি
    • বিবিধ
  • রুকন সিলেবাস
    • রুকন সিলেবাস (স্বল্প শিক্ষিত)
    • রুকন সিলেবাস (শিক্ষিত)
  • কর্মী সিলেবাস
  • বাৎসরিক পাঠ্যসূচি
    • বাৎসরিক পাঠ্যসূচি (শিক্ষিত)
    • বাৎসরিক পাঠ্যসূচি (স্বল্প শিক্ষিত)
  • উচ্চতর অধ্যয়ন
  • অডিও বই
  • অন্যান্য
    • দারসুল কুরআন
    • দারসুল হাদিস
    • আলোচনা নোট
    • বইনোট
    • প্রবন্ধ
    • কবিতা
    • বুলেটিন
    • স্মারক
    • ম্যাগাজিন
    • এপস
    • রিপোর্ট বই
    • ছাত্রী সিলেবাস
জামায়াত অনলাইন লাইব্রেরি

আসান ফেকাহ – ২য় খণ্ড

অন্তর্গতঃ uncategorized
Share on FacebookShare on Twitter

সূচীপত্র

  1. গ্রন্থপঞ্জি
  2. যাকাত অধ্যায়
    1. যাকাতের বিবরণ
    2. যাকাত পূর্ববর্তী শরীয়াত
    3. যাকাতের মাসায়েল
    4. সোনা চাঁদির নেসাব
    5. ব্যবসার মালের যাকাত
    6. নেসাব ও যাকাতের হার আদায়
    7. যাকাতের বিভিন্ন মাসয়ালা
    8. সদকায়ে ফিতরের বয়ান
    9. সদকায়ে ফিতরের পরিমাণ
  3. রোযার অধ্যায়
    1. রমজানের ফযিলতের কারণ
    2. রোযার ফযিলত
    3. নতুন চাঁদ দেখার পর রোযা
    4. রোজার ফরয
    5. যেসব ব্যাপারে শুধু রোযা কাযা করতে হবে
    6. সিহরী ও ইফতার
    7. যেসব ওজরের কারণে রোযা না রাখার অনুমতি আছে
    8. যেসব অবস্থায় রোযা ভাঙা জায়েয
    9. কাফফারার মাসায়েল
    10. নফল রোযার ফযিলত ও মাসায়েল
    11. তারাবীর নামাযের বয়ান
    12. সিজদায়ে তেলাওয়াতের বয়ান
  4. এতেকাফের অর্থ
    1. লায়লাতুল কদর
  5. হজ্জের অধ্যায়
    1. হজ্জের বিবরণ
    2. হজ্জ ওয়াজিব হওয়ার শর্তাবলী
    3. ইহরাম ও তার মাসয়ালা
    4. তালবিয়ার হিকমত ও ফযীলত
    5. ইস্তেলাম
    6. হজ্জের ওয়াজিবসমুহ
    7. কুরবানীর বর্ণনা
    8. কুরবানীর আহকাম ও মাসায়েল
    9. মুলতাযেম ও তার দোয়া
    10. ওমরা
    11. হজ্জের প্রকার
    12. জেনায়েতের বয়ান
    13. এক নজরে হজ্জের দোয়া
    14. হজ্জের স্থানসমূহ

লায়লাতুল কদর

রমযানের শেষ দশদিনের মধ্যে এমন এক রাত আছে যাকে লায়লাতুল কদর এবং লায়লাতুম মুবারাকাতুন বলা হয়েছে এবং তাকে এক হাজার মাস অপেক্ষাও উত্তম বলা হয়েছে।

কুরআন বলেঃ

*******আরবী*********

আমরা এ কিতাবকে এর মুবারক রাতে নাযিল করেছি।

দ্বিতীয় আর এক স্থানে কুরআন বলেঃ

*******আরবী*********

অবশ্যই আমরা এ কুরআনকে লায়লাতুল কদরে নাযিল করেছি। তুমি জান, লায়লাতুল কদর কি? তা হচ্ছে এমন এক রাত যা হাজার মাস অপেক্ষাও উৎকৃষ্ট। (সূরা আল কদর)

 

লায়লাতুল কদরের অর্থ

কদরের দুটি অর্থ

এক- নির্ধারণ করা, সময় নির্দিষ্ট করা ও সিদ্ধান্ত করা। অর্থাৎ লায়লাতুল কদর এমন এক রাত যে রাতে আল্লাহ প্রত্যেক বস্তুর সঠিক পরিমাণ নির্ধারণ করেন। তার সময় নির্দিষ্ট করেন এবং হুকুম নাযিল করেন ও প্রত্যেক বস্তুর ভাগ্য নির্ধারণ করেন।

*******আরবী*********

ঐ রাতে সকল বিষয়ের সুষ্ঠু ও দৃঢ় সিদ্ধান্ত ঘোষণা করা হয় আমাদের নির্দেশক্রমে। (সূরা দুখান)

কুরআনের অন্যত্র আছেঃ

*******আরবী*********

এ রাতে ফেরেশতাগণ এবং বিশেষ করে জিবরাঈল নাযিল হন যারা তাদের রবের নির্দেশে সকল কার্য সম্পাদনের জন্যে নীচে নেমে আসেন। (সূরা আল কদরঃ ৪)

দুই কদরের দ্বিতীয় অর্থ মহত্ব ও শ্রেষ্ঠত্ব। অর্থাৎ লায়লাতুল কদর এমন এক রাত আল্লাহর নিকট যার বিরাট মহত্ব ও ফযীলত রয়েছে। তার মর্যাদা ও মহত্বের এ প্রমাণই যথেষ্ট যে, আল্লাহ সে রাতে কুরআনের মতো বিরাট নিয়ামত নাযিল করেছেন। এর চেয়ে বৃহত্তর কোনো নিয়ামত না মানুষ ধারণা করতে পারে আর না কামনা করতে পারে। এ মঙ্গল ও বরকত এবং মহত্ব ও ফযীলতের ভিত্তিতেই কুরআন তাকে এক হাজার মাস অপেক্ষা শ্রেষ্ঠতর বলে ঘোষণা করেছে।

লায়লাতুল কদর নির্ধারণ

হাদীসগুলো থেকে জানা যায় যে, এ রমযান মাসের শেষ দশ দিনের বেজোড় রাতগুলোর মধ্যে কোনো একটি অর্থাৎ ২১শে, ২৩শে, ২৫শে, ২৭শে অথবা ২৯শে রাত। হযরত আয়েশা (রা) বলেন, নবী (স) বলেছেন- রমযানের শেষ দশ রাতের বেজোড় রাতগুলোর মধ্যে লায়লাতুল কদর তালাশ কর। (বুখারী)

এ রাতকে সুস্পষ্ট করে চিহ্নিত না করার তাৎপর্য এই যে, রমযানের এ শেষ দশদিনে যাতে করে যিকির ও ইবাদাতের বেশী করে ব্যবস্থাপনা করা যায়।

হযরত আয়েশা (রা) বলেন, নবী (স) রমযানের শেষ দশ দিন যিকির ও ইবাদাতের এমন ব্যবস্থা করতেন যা অন্য সময়ে করতেন না। (মুসলিম)

এ রাতে বেশী বেশী নামায বন্দেগী, যিকির, তাসবিহ ইত্যাদির প্রেরণা দান করে নবী (স) বলেন, যখন লায়লাতুল কদর আসে, তখন জিবরাঈল অন্যান্য ফেরেশতাগণের সাথে যমীনে নেমে আসেন এবং প্রত্যেক ঐ বান্দাহর জন্যে রহম ও মাগফেরাতের দোয়া করেন যে দাড়িয়ে বসে আল্লাহর ইয়াদ ও ইবাদাতে মশগুল থাকে। (বায়হাকী)

নবী (সা) আরও বলেন, লোক সকল! তোমাদের মধ্যে এমন এক রাত এসেছে যা হাজার মাস থেকেও উত্তম। যে ব্যক্তি এ রাত থেকে বঞ্চিত রইলো সে সকল প্রকার কল্যাণ থেকে বঞ্চিত রয়ে গেল এবং এ রাত থেকে যে ই বঞ্চিত থাকে যে প্রকৃতপক্ষে বঞ্চিত। (ইবনে মাজাহ)

লায়লাতুল কদরের খাস দোয়া

হযরত আয়েশা (রা) বলেন, আমি তাকে বললাম, ইয়া রাসূলুল্লাহ! যদি কোনো প্রকারে আমি জানতে পারি কোন রাতটি লায়লাতুল কদর, তাহলে কি দোয়া করবো? তার জবাবে নবী (স) বলেন, এ দোয়া পড়বে।

*******আরবী*********

আয় আল্লাহ তুমি বড়ই মাফ করেনেওয়ালা এবং বড়োই অনুগ্রহশীল। মাফ করে দেয়াই তুমি পছন্দ কর। অতএব তুমি আমার গুনাহগুলো মাফ করে দাও।

সদকায়ে ফিতরের হুকুম আহকাম

যে বছর মুসলমানদের ওপর রোযা ফরয করা হয় সে বছরই নবী (স) সদকায়ে ফিতর আদায় করার জন্যে মুসলমানদেরকে নির্দেশ দেন। আল্লাহর ফরয করা ইবাদাতগুলো বান্দাহ সকল শর্ত ও নিয়মনীতি সহ পালন করার ব্যবস্থা করে, কিন্তু জ্ঞাত অজ্ঞাতসারে তার মধ্যে অনেক ত্রুটি বিচ্যুতি রয়ে যায়। রোযার মধ্যে যে সব ত্রুটি বিচ্যুতি হয় তার ক্ষতিপূরণের জন্যে রমযানের শেষে সদকায়ে ফিতর শরীয়তে ওয়াজিব করে দিয়েছে। এর দ্বারা তাদের ত্রুটি বিচ্যুতির ক্ষতিপূরণও হবে এবং গরীব দুঃখী মুসলমান নিশ্চিন্ত মনে খাওয়া পরার জিনিস পত্র সংগ্রহ করে সকল মুসলমানদের সাথে ঈদের নামাযে শরীক হতে পারবে।

যেসব সচ্ছল ব্যক্তির কাছে তার প্রয়োজন পূরণের পর এতোটা সম্পদ থাকবে যার মূল্য নেসাবের পরিমাণ হয়, সে মালের ওপর যাকাত ওয়াজিব হোক বা না হোক তাকে সদকায়ে ফিতর আদায় করতে হবে। সদকায়ে ফিতর ওয়াজিব।

সদকায়ে ফিতর ঈদের দু একদিন আগে দিয়ে দিলে বেশী ভালো হয় নতুবা ঈদের নামাযের পূর্বেই দিয়ে দেয়া উচিত। ঈদের নামাযের পূর্বে দেয়া মুস্তাহাব।

গম দিতে হলে এক সের তিন ছটাক- যব তার দ্বিগুণ। কারো কারো মতে গম এক সের সারে বারো ছটাক। খুরমা মুনাক্কা গমের দ্বিগুণ দিতে হবে।

সদকায়ে ফিতর ঐ লোককে দেয়া উচিত যাদেরকে যাকাত দেয়া হয়।

 

Page 23 of 36
Prev1...222324...36Next

© Bangladesh Jamaat-e-Islami

  • আমাদের সম্পর্কে
  • প্রাইভেসি পলিসি
  • যোগাযোগ
কোন ফলাফল নেই
সকল ফলাফল দেখুন
  • নীড়
  • সংক্ষিপ্ত পরিচিতি
  • বিভাগ ভিত্তিক
    • আল কুরআন
    • আল হাদিস
    • ফিকাহ
    • ঈমান
    • ইসলাম
    • পারিবারিক জীবন ও সামাজিক সম্পর্ক
    • আন্দোলন ও সংগঠন
    • সীরাত ও ইতিহাস
    • সীরাতে সাহাবা
    • মহিলাদের বিশেষ বই
    • রাজনীতি
    • অর্থনীতি
    • বিবিধ
  • রুকন সিলেবাস
    • রুকন সিলেবাস (স্বল্প শিক্ষিত)
    • রুকন সিলেবাস (শিক্ষিত)
  • কর্মী সিলেবাস
  • বাৎসরিক পাঠ্যসূচি
    • বাৎসরিক পাঠ্যসূচি (শিক্ষিত)
    • বাৎসরিক পাঠ্যসূচি (স্বল্প শিক্ষিত)
  • উচ্চতর অধ্যয়ন
  • অডিও বই
  • অন্যান্য
    • দারসুল কুরআন
    • দারসুল হাদিস
    • আলোচনা নোট
    • বইনোট
    • প্রবন্ধ
    • কবিতা
    • বুলেটিন
    • স্মারক
    • ম্যাগাজিন
    • এপস
    • রিপোর্ট বই
    • ছাত্রী সিলেবাস

@BJI Dhaka City South